বাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি ::: পটুয়াখালীর বাউফলে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞার সময়ে জেলেদের জন্য বরাদ্দ করা প্রণোদনার চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মাহবুব আলম তালুকদারকে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন ইউএনও।
অভিযুক্ত কাওসার হোসেন সিকদার বাউফলের কেশবপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য। তিনি ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি। তবে চাল আত্মসাতের অভিযোগ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি।
জানা গেছে, কেশবপুর ইউনিয়নের ১২০০ জেলের চার মাসের প্রণোদনার চালের ডিও দেয়া হয় ইউপি সদস্য কাওসারকে। সে অনুযায়ী তিনি খাদ্যগুদাম থেকে তুলে জেলেদের মধ্যে বিতরণ করেন। গত ৪ মে ৮ নম্বর ওয়ার্ডের জেলেদের মধ্যে চাল বিতরণ করা হয়েছে। তবে কার্ড থাকালেও ৬৯ জেলেকে চাল না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। কাওসার তাদের সঙ্গে অসদাচণও করেন। পরে জেলেরা ক্ষুব্ধ হয়ে গতকাল সোমবার ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। পরে মৎস্য কর্মকর্তাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলেন ইউএনও।
ভুক্তভোগী জেলে আলকাছ ও জসিম জানান, কার্ড নিয়ে চাল আনতে গেলে ইউপি সদস্য তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন।
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য কাওসার সিকদার বলেন, ‘জেলে আছে ১৬০০ কিন্তু নাম পেয়েছি ১২০০ জনের। বাকি জেলেদের চাল আমি কীভাবে দেব। বিষয়টি মৎস্য কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।’
জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মাহবুব আলম তালুকদার বলেন, ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল, এ চার মাসের জন্য জেলেদের ৪০ কেজি করে চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কেশবপুর ইউনিয়নের জেলেরা বরাদ্দ কম পেয়েছে। অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আল আমিন বলেন, তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বাউফলে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে জেলেদের চাল আত্মসাতের অভিযোগ
বাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি ::: পটুয়াখালীর বাউফলে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞার সময়ে জেলেদের জন্য বরাদ্দ করা প্রণোদনার চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মাহবুব আলম তালুকদারকে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন ইউএনও।
অভিযুক্ত কাওসার হোসেন সিকদার বাউফলের কেশবপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য। তিনি ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি। তবে চাল আত্মসাতের অভিযোগ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি।
জানা গেছে, কেশবপুর ইউনিয়নের ১২০০ জেলের চার মাসের প্রণোদনার চালের ডিও দেয়া হয় ইউপি সদস্য কাওসারকে। সে অনুযায়ী তিনি খাদ্যগুদাম থেকে তুলে জেলেদের মধ্যে বিতরণ করেন। গত ৪ মে ৮ নম্বর ওয়ার্ডের জেলেদের মধ্যে চাল বিতরণ করা হয়েছে। তবে কার্ড থাকালেও ৬৯ জেলেকে চাল না দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। কাওসার তাদের সঙ্গে অসদাচণও করেন। পরে জেলেরা ক্ষুব্ধ হয়ে গতকাল সোমবার ইউএনওর কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। পরে মৎস্য কর্মকর্তাকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে বলেন ইউএনও।
ভুক্তভোগী জেলে আলকাছ ও জসিম জানান, কার্ড নিয়ে চাল আনতে গেলে ইউপি সদস্য তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন।
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য কাওসার সিকদার বলেন, ‘জেলে আছে ১৬০০ কিন্তু নাম পেয়েছি ১২০০ জনের। বাকি জেলেদের চাল আমি কীভাবে দেব। বিষয়টি মৎস্য কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।’
জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মাহবুব আলম তালুকদার বলেন, ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল, এ চার মাসের জন্য জেলেদের ৪০ কেজি করে চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কেশবপুর ইউনিয়নের জেলেরা বরাদ্দ কম পেয়েছে। অভিযোগ তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আল আমিন বলেন, তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।